ড্রোন নিয়ে ব্যপক গবেষনা চলছে বেশ কয়েক বছর ধরেই। প্রথমদিকে যদিও শুধুমাত্র
গুপ্তচরগিরি এবং আক্রমনের জন্য ড্রোন তৈরি করা হোত তবে সম্প্রতি দৈনন্দিন
কাজে ব্যবহারের জন্য ড্রোন তৈরির হিড়িক পড়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা তৈরি করলেন পাখাযুক্ত জেলীফিশ আকৃতির ড্রোন।
জেলীফিশ যে পদ্ধতিতে নড়াচড়া করে পানিতে সাতার কাটে, ঠিক একইভাবে এই ড্রোনটি পাখা নাড়িয়ে বাতাসে ভাসতে পারে। পাখাযুক্ত যেকোন প্রানীর দেহে সেন্সর রয়েছে যেটি তাদের উড়ার সময় ভারসাম্য রক্ষা করতে সহায়তা করে।
পাখাযুক্ত ড্রোনের ক্ষেত্রেও ভারসাম্য রক্ষার জন্য ঠিক একই রকম সেন্সর প্রয়োজন তবে গবেষকরা চেস্টা করে যাচ্ছিলেন এমন একটি পাখাযুক্ত ড্রোন তৈরি করার যেটি সেন্সর ছাড়াই ভারসাম্য রক্ষা করতে সক্ষম হবে। এই চেস্টায় তারা সফলও হয়েছেন এই জেলীফিশ ড্রোন তৈরি মাধ্যমে।
এ ব্যপারে নিউইয়র্ক উনিভার্সিটির গবেষক Ristroph বলেন,
জেলীফিশ যে পদ্ধতিতে নড়াচড়া করে পানিতে সাতার কাটে, ঠিক একইভাবে এই ড্রোনটি পাখা নাড়িয়ে বাতাসে ভাসতে পারে। পাখাযুক্ত যেকোন প্রানীর দেহে সেন্সর রয়েছে যেটি তাদের উড়ার সময় ভারসাম্য রক্ষা করতে সহায়তা করে।
পাখাযুক্ত ড্রোনের ক্ষেত্রেও ভারসাম্য রক্ষার জন্য ঠিক একই রকম সেন্সর প্রয়োজন তবে গবেষকরা চেস্টা করে যাচ্ছিলেন এমন একটি পাখাযুক্ত ড্রোন তৈরি করার যেটি সেন্সর ছাড়াই ভারসাম্য রক্ষা করতে সক্ষম হবে। এই চেস্টায় তারা সফলও হয়েছেন এই জেলীফিশ ড্রোন তৈরি মাধ্যমে।
এ ব্যপারে নিউইয়র্ক উনিভার্সিটির গবেষক Ristroph বলেন,
“I wanted to design something that had stability without the stability-sensor needs”এই পাখাযুক্ত ড্রোনটি তৈরির সময় গবেষকরা পাখাগুলো ড্রোনটির পাশে হরাইজন্টালভাবে জুড়ে দেয়ার বদলে নিম্নমুখী করে জুড়ে দিলেন। ফলে এর আকৃতি এবং উড়ার প্রক্রিয়া হয়ে গেল কিছুটা জেলীফিশের মত। ড্রোনটিকে আরও উন্নত করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন তারা। বর্তমানে এটি একটি চিকন তারের সাহায্যে শক্তি সর্বরাহ পেলেও তারা আশাবাদী যে এটি একদিন মুক্তভাবে আকাশে উড়বে।
পোস্টটি পড়ে আপনাদের কেমন লাগলো মন্তব্য করে জানাবেন।
সবাই অনেক ভালো থাকবেন।
@ হিমালয়
সবাই অনেক ভালো থাকবেন।
@ হিমালয়
No comments:
Post a Comment